ফয়সাল রহমান জনি, গাইবান্ধা।
গাইবান্ধায় বহুল আলোচিত ডিল্লোমা পড়ুয়া শিক্ষার্থী শামিম হত্যা মামলার বিচার চেয়ে বিপাকে বাদী পরিবার , একের পর এক গায়েবি মামলায় নাজেহাল হচ্ছে শামিম হত্যা মামলার বাদি মোস্তাফিজুর রহমান ও ওই মামলার স্বাক্ষীরা।
এছাড়াও মামলা তুলে নিতে ভয়ভীতি কারনে বাড়ি ছাড়া এখন নিহতের পরিবারটি । এনিয়ে গতকাল সংবাদ সম্মেলন ও বিক্ষোভ করেছে স্থানীয়রা দুপুরে খোলাহাটি ইউনিয়নের উত্তর খোলাহাটি নিহত শামিম এর বাড়ির সামনে সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন মামলার বাদি মোস্তাফিজুর রহমান । এসময় তিনি বলেন, মামলার দীর্ঘ দুই মাস অতিবাহিত হলেও এখন পর্যন্ত ঘটনার মূল আসামীরা ধরা ছোয়ার বাহিরে । এদিকে ৫নং আসামী আফজাল হোসেন জেল থেকে বেরিয়ে আসামীদের বিরুদ্ধে একের পর এক গায়েবি মামলা দিয়ে হয়রানী করছে ।
এতে বাদী ও মামলার স্বাক্ষীরা ভয়ে বাড়ি ছাড়া হয়েছে। তিনি আরো বলেন -আসামী আফজাল হোসেনের মেয়ে তহমিনা অথৈই জেল পুলিশ কর্মরত থাকায় তার ক্ষমতার অপব্যবহার করে বাদীদের বিভিন্ন সময় ভয়ভীতি দেখাচ্ছেন । এ অবস্থায় ক্ষোভ জানিয়েছেন স্বাক্ষীরাও স্থানীয়রা। । পরে স্থানীয়রা আসামীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবীতে বিক্ষোভ করে। সংবাদ সম্মেলনে আরো বক্তব্য রাখেন -নিহত শামিম এর মা লুনা বেগম , চাচা আলম মিয়া , দাদা সাবেক ইউপি সদস্য মৃদুল মিয়া, রবিন মিয়া ,রাইম মিয়া জুলফিকার সহ অনেকে।
উল্লেখ্য যে, ১৮ই ডিসেম্বর স্থানীয় কিশোর গং-এর হাতে খুন হন খোলাহাটি ইউনিয়নের উত্তর খোলাহাটি গ্রামের শফিউল আলম রান্জুর ছেলে শামিম মিয়া। ”েছ। এখন অবস্থায় ক্ষোভ জানিয়েছেন স্বাক্ষীরা। পরে স্থানীয়রা আসামীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবীতে বিক্ষোভ করে। সংবাদ সম্মেলনে আরো বক্তব্য রাখেন -নিহত শামিম এর মা লুনা বেগম , চাচা আলম মিয়া , দাদা সাবেক ইউপি সদস্য মৃদুল মিয়া, রবিন মিয়া ,রাইম মিয়া জুলফিকার সহ অনেকে।
উল্লেখ্য যে, ১৮ই ডিসেম্বর স্থানীয় কিশোর গংএর হাতে খুন হন খোলাহাটি ইউনিয়নের উত্তর খোলাহাটি গ্রামের শফিউল আলম রান্জুর ছেলে শামিম মিয়া। গাইবান্ধায় আলোচিত শামিম হত্যা মামলার আসামীদের ভয়ে বাদি পরিবার ঘর ছাড়া